সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০৪ পূর্বাহ্ন

নোটিশ :
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে
সর্বশেষ সংবাদ :
বাকেরগঞ্জের চরামদ্দিতে নৌকার ক্যাম্পে আগুন দিয়েছে ট্রাক সমর্থকরা মেয়র সাদিক আবদুল্লা’র নামে বরিশাল নগরীতে শতাধিক ভুয়া নামফলক নির্মান বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রদ্ধা নিবেদন খান মামুনের সুস্থতা কামনায় বরিশাল মহানগর ছাত্রলীগের দোয়া মোনাজাত সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কিত প্রশিক্ষন কোর্সে বক্তব্য রাখছেন মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত কাউন্সিলর দুলালের মৃত্যুতে মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত এর শোক সুপরিকল্পিতভাবে স্মার্ট বরিশাল বিনির্মানের প্রচেষ্টায় – নবনির্বাচিত মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত কাউখালীতে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সাজ্জাদ সাকীব বাদশা ১৫ আগষ্ট ও ২১ আগষ্টের শহীদদের স্মরনে বরিশাল মহানগর ছাত্রলীগের দোয়া-মোনাজাত ভিপি আনোয়ারের বিরুদ্ধে জগদীশ সারস্বত স্কুলের অর্ধকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
ভিপি আনোয়ারের প্রতারনায় নিস্ব বরিশালের ৬০০ পরিবার

ভিপি আনোয়ারের প্রতারনায় নিস্ব বরিশালের ৬০০ পরিবার

বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সরকারি বি এম কলেজের সাবেক ভিপি আনোয়ার হোসেন ওরফে ভিপি আনোয়ারের প্রতারনায় নিস্ব হয়ে মানবেতর জীবনজাপন করছে বরিশাল নগরীর ৬০০ পরিবার।তিনি ও তার স্ত্রী শারমিন আক্তার শীলা দুজনে মিলে ২০০৮ সালে বি এম কলেজ রোডস্থ বৈদ্যপাড়া এলাকার চৌধুরী লজ ভাড়া নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন বিকাশ মাল্টিপারপাস কো অপারেটিভ সোসাইটি নামে একটি এনজিও।
অধিক মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে ৬০০ এর অধিক মধ্যবৃত্ত ও নিম্নমধ্যবৃত্ত গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত হিসেবে জমা নেন প্রায় ৩ কোটি টাকা।তারপর বছরখানেক কিছু গ্রাহকদের ১০/২০ হাজার মুনফা দিয়ে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লস দেখিয়ে মুনফা দেয়া বন্ধ করে দেন।গ্রাহকরা বহুবার উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেও কোন সুরহা পায়নি।পরবর্তীতে ২০১৪ সালের দিকে প্রতিষ্ঠানটির সকল কার্যক্রম বন্ধ করে কিছুদিন বরিশাল থেকে উধাও হয়ে যায় ভিপি আনোয়ার দম্পতি।১৫/২০ জন গ্রাহক তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন।
কিন্তু বুদ্ধি খাটিয়ে আনোয়ার দম্পতি জাল স্ট্যাম্পে ডিট করার কারনে গ্রাহকদের অনেকেই মামলা জিততে পারেনি।মামলা দায়ের করা গ্রাহকদের বিরুদ্ধে উক্ত দম্পতি রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে মিথ্যে মামলা দিয়ে বিভিন্ন রকম হয়রানি করে আসছে বিগত ৭/৮ বছর থেকে।
তাদের কাছে টাকা চাইতে গিয়ে বেশ কয়েকজন গ্রাহক হামলার স্বীকারও হয়েছেন।বর্তমানেও বেশ কয়েকটি মাললা চলমান রয়েছে।ছবিতে উল্লেখিত গ্রাহক ২২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিয়া সড়ক নিবাসী ফিরোজা বেগম ৫ লাখ টাকা বিকাশ মাল্টবপারপাসে অধিক মুনফা লাভের আশায় জমা রেখে বর্তমানে তিনি নিস্ব হয়ে অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।নগরীর শত শত গ্রাহকরা এখনো ভীড় জমান ১৯ নং ওয়ার্ডস্থ তার বাসভবনে।
এমনকি বর্তমান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ তার ঘনিষ্ঠজন বলে হুমকিও দিয়ে থাকেন অনেক গ্রাহকদেরকে।১,১৯,২০,২২,২৮,২৯,২১ ও ৩০ নং ওয়ার্ডের প্রায় ১০০ এর অধিক পরিবারের সন্ধান পাওয়া গেছে সাউথ বাংলা নিউজের অনুসন্ধানে।গ্রাহকরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেয়া ও তার বিরুদ্ধে পুনরায় মাললা দেবার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন ...




© All rights reserved southbangla24